Previous
Next

সর্বশেষ

sa

বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৬

হতে চান গ্রাফিক্স ডিজাইনে সফল? তবে আপনার জন্যই লেখাটি!

হতে চান গ্রাফিক্স ডিজাইনে সফল? তবে আপনার জন্যই লেখাটি!

নতুন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের প্রথম লক্ষ থাকে, সে একদিন অনেক বড় মাপের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবে, তার ডিজাইন করা প্রডাক্ট গুলো সারা বিশ্ব ছাড়িয়ে পড়বে পাশাপাশি এক সময় ভালো আয় করবে। কিন্তু অন্য ৮/১০ টা প্রফেশনের মত ডিজাইনিং সেক্টরেও ক্রিয়েটভিটির গ্রো করিয়ে নিয়ে ট্রেন্ডের কাজ করে যেতে দরকার কঠিন পরিশ্রম আর সঠিক গাইড লাইন, তাহলেই সম্ভব সফল হওয়া আজকে আমি আপনাদের সাথে আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো যা আপনাকে অবশ্যই অনুপ্রাণিত করবে বহুলাংশে।
# আপনি যা করতে পারেন না, সে বিষয়ে জানার আগ্রহ বাড়ান
ধরুন গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য বা আরও বিস্তারিত জানার জন্য ওয়েবে ঘোরাঘুরি করছেন, হঠাৎ আপনি সুন্দর এক ওয়েবসাইটের ভিজিট করলেন, আর আপনার মনে হল আপনিও যদি এমনটা করতে পারতেন, কেমন হত তবে? হ্যাঁ আপনিও পারবেন, তবে আপনাকে তাৎক্ষনিক কিছু প্রশ্ন মনে আনতে হবে এবং নিজেকেই সেই প্রশ্নের সমাধান করে করে আনতে হবে। নিচের প্রশ্ন গুলো দেখুন…

১। কিভাবে গ্রাফিক্স টি সম্পাদন হলো বুঝতে চেষ্টা করুন?
২। ডিজাইনটি করার সময় কোন কালার স্কিম ব্যাবহার করছে?
৩। সে নতুনত্ব কি কি আনলো ওয়েবসাইটে?
৪। কোণ বিশেষ ইফেক্ট আছে? সেটা কিভাবে করা যেতে পারে?
“আমি সব সময় এমন কিছু করার চেষ্টা করি যা এর আগে আমি কখনো করিনি আর এর মাধ্যমে আমি প্রতিদিনই নতুন নতুন কিছু শিখি”
# তাৎক্ষনিক চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার ক্ষমতা
আপনাকে সফল হতে হলে অবশ্যই তাৎক্ষনিক চ্যালেঞ্জ গ্রহন করার ক্ষমতা রাখতে হবে। প্রথমে কিন্তু আপনি পারবেন না কিন্তু দেখবেন আস্তে আস্তে আপনি ঠিকই পারছেন। আর একটি কথা মনে রাখবেন, কখনো কোন টিউটরিয়াল দেখে আপনি কিছু শিখতে পারবেন না যদি কিনা আপনি সেটার প্রচেষ্টা না করেন। আর আপনার যদি কালার স্কিম নিয়ে সমস্যা হয় তাহলে আপনি এই ২টা অ্যাডঅন ব্যাবহার করে খুব সহজেই সেটি বের করে নিতে পারবেন।
HR Challenge Linchi Kwok Blog
• গুগল ক্রম এর জন্য- আই ড্রপার
• মজিলা ফায়ারফক্স এর জন্য- কালার জিলা
আর কোন ওয়েবসাইটের প্রকৃত মাপ জানতে চাইলে এই ২ টা অ্যাডঅন আপনার কাজে লাগবে।
• গুগল ক্রম এর জন্য- পেজ রুরাল
• মজিলা ফায়ারফক্স এর জন্য- মিসুরালেট
# এবার আপনি গবেষণা শুরু করুন
announcement_icon
আপনি এতক্ষণ যে আইডিয়া পেলেন বা যেভাবে গ্রাফিক্সের কাজ করবেন বলে ভাবলেন সেটাকে আমি ফ্রী স্টাইলের কাজ করা বলি এবং ঠিক এই একই ভাবে কাজ করে আমি অনেক নতুন নতুন আইডিয়া পেয়েছি।
# কমেউনিটিতে যোগদান
সফল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই কমেউনিটিতে যোগ হতে হবে। বর্তমানে অনেক ফেসবুক গ্রুপ আছে, আছে বিভিন্ন ফোরাম যেখানে গ্রাফিক্সের অনেক অনেক আলোচনা হয় আর সাথে আপনি অনেক টিপস ও টিউটোরিয়ালও পাবেন যা আপনার ট্রেন্ডি করে ভালো করতে সেখাবে।
community2
অন্যান্য ডিজাইনারেরা কিভাবে আর কি কাজ করে সেটি জানবেন। এখানে আপনি অনেক আইডিয়া পাবেন যা আপনার অনেক হেল্প করবে নতুন কোন ডিজাইন করতে। DeviantART, Behance, Dribbble ইত্যাদি এই সাইট গুলোতে আপনি আপনার ডিজাইন স্যাম্পল জমা দিতে পারবেন। নিতে পারবেন আপনার ডিজাইনের ফিডব্যাক। আপনার পরিচিতি বাড়ানো কারন আপনি যদি একজন ভালো মানের ডিজাইনার হতে চান তবে ভবিষ্যতে এটি আপনাকে অনেক হেল্প করবে। আপনার সাবমিট করা ডিজাইন গুলো পোর্টফলিও হিসেবে কাজ করে, এগুলো দেখে অনেকেই আপনাকে হায়ার করতে চাইবে পাবেন অনেক কাজের অফার।
# বিভিন্ন কন্টেস্টে যোগদান করা
বিভিন্ন সময় দেখা যা ওয়েবে অনেক কন্টেস্ট চালু করে তাদের ক্যাটাগরি অনুযায়ী, আপনার উচিৎ অবশ্যই সেই গুলোতে যোগ দেয়া। আপনি ভাব্বেন না যে আপনি সেখানে টিকতে পারছেন না বা পারবেন না, আমি বলবো আপনি কখনো মনোবল হারাবেন না লেগে থাকুন আর আগের করা ভুল গুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করুন। নিয়মত বিভিন্ন কন্টেস্টে যোগ দিন, পাঠান আপনার কাজের স্যাম্পল।
affiliate-marketing-contest-winner
আমি আপনাদের সুবিধার জন্য কিছু সাইটের সন্ধান দিচ্ছি যেখানে প্রাই সময় কন্টেস্ট চালু করে থাকে-
• 99Designs
• HatchWise
• CrowdSpring
কন্টেস্ট যোগ দেওয়ার আগে কিছু কথা
• কর্তৃপক্ষ ঠিক কোন ধরনের ডিজাইন চাচ্ছে সেটি ভালো করে বুঝুন।
• আপনার ক্লাইন্টের চাহিদা ঠিক কেমন।
• আপনার ক্লাইন্ট কে বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনার কথাগুলা।
# আপনার জ্ঞান শেয়ার করুন গেস্ট পোস্ট অথবা নিজের ব্লগেই
আপনি নিয়মিত লিখা লিখি করতে পারেন, নিজস্ব ব্লগ কিংবা বিভিন্ন গেস্ট ব্লগ সাইটে, অংশ গ্রহণ করতে পারেন ফোরাম সাইটেও। ওয়েবে মার্কেট ধরার এখন পর্যন্ত শীর্ষ একটা মাধ্যম হচ্ছে ফ্রি কন্টেন্ট ডেভেলপ করা, আর যা অতি সহজেই ব্লগিং করে করতে পারবেন। নিজের এক্সপার্টাইজ দেখিয়ে ভালোভাবে ব্লগিং চালিয়ে যেতে পারবে খুব ভালো সারা পাবেন। দেখবেন যে আপনি আস্তে আস্তে ঐ বিষয়ের জনপ্রিয় একজন লেখক হয়ে উঠেছেন আর তখন আপনি নতুন কোন ক্লাইন্ট পেয়ে গিয়েছেন। তাই আপনার ভেতরে যা আছে টা সবার সাথে শেয়ার করুন এতে করে সময় নষ্টের চেয়ে উপকারটাই বেশি হবে।
guest-posting
পরিশেষে আমি আপনাকে এতটুকু বলবো আপনি যদি একজন ভালো মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে চান তাহলে আমার দেয়া নির্দেশনা গুলা ফলো করতে পারেন। আর কেউই কখনো পারফেক্ট ডিজাইনার হতে পারে না ভুল করতে করতে সে তার ভুল গুলা সংশোধন করে নেয়। আপনিও ভুল করুন আর আপনার ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে শুরু করুন দেখবেন আপনি একদিন অনেক ভালো মানে ওয়েব বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন।
পূর্ব সূত্রঃ ডেভসটিম ইন্সটিটিউট

বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৬

পাওয়ার ব্যাংক কিভাবে ব্যাবহার করলে রক্ষা পাবে আপনার দামি মোবাইলটি জেনে নিন।

পাওয়ার ব্যাংক কিভাবে ব্যাবহার করলে রক্ষা পাবে আপনার দামি মোবাইলটি জেনে নিন।

স্মার্ট ফোন শুধু কথা বলার জন্য নয়, কথা বলার পাশাপাশি গেমস, ইন্টারনেট এবং ছবি তোলার ক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার করে থাকি। সেক্ষেত্রে আমরা বেশির ভাগ সময় সমস্যা পরে থাকি চার্জের । এই চার্জের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই বেছে নেন পাওয়ার ব্যাংক। আপনার সেই পাওয়ার ব্যাংকটি কতটা ভাল বা কিভাবে তা ব্যবহার করতে হবে তা কি আপনি জানেন ? জেনে নিন পাওয়ার ব্যাংক সম্বন্ধে কিছু তথ্য...............

 

* পাওয়ার ব্যাংকে কতক্ষণ চার্জ দেওয়া উচিত?

– পাওয়ার ব্যাংক-এ কতক্ষণ চার্জ দিতে হবে তা পাওয়ার ব্যাংকটির ক্যাপাসিটির ওপর নির্ভর করে। বেশি ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংকে বেশি সময় চার্জ দিতে হতে পারে। এছাড়া কীভাবে চার্জ দিচ্ছেন তার ওপরেও চার্জিংয়ের সময় নির্ভর করে। অরিজিনাল চার্জার ব্যবহার করলে দ্রুত ও নিরাপদভাবে চার্জ দেওয়া সম্ভব।

* কখনো কখনো পাওয়ার ব্যাংক ফুল চার্জ হতে বেশি সময় লাগে কেন?
– অনেক সময়, কম ক্ষমতাসম্পন্ন চার্জার বা ল্যাপটপ থেকে চার্জ দিলে চার্জ হতে বেশি সময় লাগে। তাছাড়া কী কেবল ব্যবহার করছেন বা তাপমাত্রার ওপরেও চার্জিংয়ের সময় নির্ভর করে।


* mAh কী?
– mAh হল মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ার। অর্থাৎ এক ঘণ্টা ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে পাওয়ার ব্যাংকটি কত তড়িৎপ্রবাহ সরবরাহ করতে পারে। যদি কোনো পাওয়ার ব্যাংক-এর ক্ষমতা ৬০০০mAh হয়, তার মানে বোঝায় ওই পাওয়ার ব্যাংকটি টানা ১ ঘণ্টা ধরে ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে। বড় ব্যাটারির ক্ষেত্রে একে Ah বা অ্যাম্পিয়ার আওয়ারে মাপা হয়।


* যদি কোনো পাওয়ার ব্যাংকের ক্ষমতা ১২০০০mAh হয় তবে তা দিয়ে ১৫০০mAh একটি ফোনকে ৮ বার চার্জ করা সম্ভব?
– এই ভুলটা প্রায় সবাই করে থাকেন। কোনো পাওয়ার ব্যাংক কোনো ফোন কতবার চার্জ করা যাবে তা জানতে নিম্নলিখিত ফরমুলা ব্যবহার করুন।
প্রথমে মনে রাখতে হবে, যে কোনো ব্যাটারি ব্যবহার হতে শুরু করলে বা না-করলেও তার ধারণক্ষমতা ক্রমশ কমতে থাকে। তাই কোনো ব্যাটারির আসল ধারণ ক্ষমতা খাতায় কলমে তার ধারণক্ষমতা থেকে পৃথক হয়। ব্যাটারির আসল ধারণ ক্ষমতাকে রিয়েল ক্যাপাসিটি বলে।
রিয়েল ক্যাপাসিটি ব্যাটারির অবস্থা/ফোন ক্যাপাসিটি = সর্বমোট চার্জ টাইম
যেমন: ১২০০০x ০.৮ x০.৮/১৫০০ = ৫.১২ বার (০.৫-১ বার কম বা বেশি হতে পারে)


* কনভারসন রেট কী?
– একটি পাওয়ার ব্যাংক তার ব্যাটারির ক্ষমতার সমান তড়িৎপ্রবাহ সরবরাহ করতে পারে না। পাওয়ার ব্যাংকের ভিতরে ব্যাটারি ছাড়াও একটি সার্কিট থাকে। চার্জিং ও ডিসচার্জিং নিয়ন্ত্রণ করে সার্কিটটি। সেটিকে চালাতেও বেশ কিছুটা বিদ্যুৎ খরচ হয়।


* পিসিবি কী?

– পিসিবি’র পুরো কথাটি হল প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড। এই পিসিবি বোর্ডের আইসিগুলোই যেকোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রে যাবতীয় কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

* পাওয়ার ব্যাংক-এ কী বিস্ফোরণ হতে পারে?
– হ্যাঁ পারে। এবং ভয়ানক বিস্ফোরণ হতে পারে। যে কোনো পাওয়ার ব্যাংক নির্দেশনা মেনে ব্যবহার না করলেই বিস্ফোরণ হতে পারে।
কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন?

কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন?

অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় আছে। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে ঘরে বসেই খুব সহজে কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়। আপনিও খুব সহজেই YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে YouTube থেকে খুব সহজে টাকা উপার্জন করবেন।

ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও Editing এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালো মানের হতে হবে। কারও কোন ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে পেসে যেতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে কি আয় করা সম্ভবঃ এ বিষয়টি নিয়ে লেখার আগে আমি অনেক বাংলা সাইট Research করে দেখেছি। বিভিন্ন জন তাদের সাইটে বিভিন্ন চাতুরীর কথা লিখেছেন যে, কিভাবে বাংলাদেশ হতে YouTube এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে হয়। আসলে YouTube এর মাধ্যমে এখনো বাংলাদেশ থেকে টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশে এখনো YouTube Monetization সাপোর্ট দিচ্ছে না। সে জন্য যে যতই চাতুরীর কথা বলুক না কেন সাধারণ কোন Channel দিয়ে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করা অাদৌ সম্ভব নয়। তবে আপনি যদি আপনার YouTube Channel টিকে ভালমানের একটি Channel হিসেবে YouTube এর কাছে প্রমান করতে পারেন তাহলে YouTube আপনাকে তাদের নিজে থেকে Monitization এর জন্য অফার করবে। কেবল তখনই আপনি বাংলাদেশ থেকে YouTube এর মাধ্যমে অনলাইন হতে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। YouTube Monetized সাপোর্টকৃত দেশগুলির নাম দেখে আসতে পারেন।

 কিভাবে আয় করবেনঃ

  1. YouTube Channel তৈরীঃ প্রথমেই আপনাকে Gmail ID এর মাধ্যমে একটি YouTube Channel তৈরী করে নিতে হবে। YouTube.Com এ গিয়ে Gmail ID এর মাধ্যমে Signup করলেই আপনার YouTube Channel তৈরী হয়ে যাবে।
  2. YouTube Partner হওয়াঃ তারপর বামপাশের অপশন হতে My Channel এ ক্লিক করলে আপনার YouTube Channel টি দেখতে পাবেন। আপনার Channel টির নামের উপরে Video Manager নামে আরেকটি অপশন দেখতে পাবেন সেটিতে ক্লিক করুন। এখন বামপাশের Channel অপশনে ক্লিক করার পর ডানে অনেক অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার নামের পাশে থাকা Partner হতে মোবাইল নাম্বার দিয়ে Partner Verified করতে হবে। Partner Verified না করলে আপনার ভিডিও গুলিকে Monetized করতে পারবেন না। 
  3. ভিডিও আপলোড করাঃ এখন আপনার ভিডিওটি আপলোড করুন। আপলোড হওয়ার পর ভিডিওটির নিচের দিকে Monetized অপশন দেখতে পাবেন। এখানে Monetize with ads অপশনে ঠিক চিহ্ন দিয়ে দিলেই আপনার ভিডিওটিতে এখন থেকে Google বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাবে। তবে সাবধান কোন প্রকার কপি করা ভিডিও আপলোড করবেন না। তাহলে ইউটিউব যে কোন সময় আপনার Monetized অপশন Disable করে দেবে।
  4. AdSense এ Apply করাঃ এখন আপনাকে আপনার YouTube Channel এর মাধ্যমে Google AdSense এর জন্য আবেদন করতে হবে। এই AdSense এর মাধ্যমে আপনি টাকা উত্তোলন করবেন। এখন আবার বামপাশের Channel অপশন হতে Monetization অপশনে ক্লিক করে ডানপাশে Enable Monetization বাটন হতে Monetization একটিভ করে নিতে হবে। তারপর নিচের দিকে How Will Paid নামে আরেকটি অপশন পাবেন। সেখানে associate an AdSense account এ ক্লিক করে Next ক্লিক করে আপনার Gmail ID এর মাধ্যমে লগইন করে যাবতীয় তথ্য দিলেই আপনার AdSense Request চলে যাবে। এখন ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার AdSense Approve এর মেইল আপনার ইনবক্সে চলে আসবে।

 কিভাবে এই আয় বাড়াবেনঃ

  1. ভিডিওটির বর্ণনা দেয়াঃ নতুন ভিডিও আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে দেবেন। তাহলে YouTube সহজে আপনার ভিডিওটি সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবে। এতেকরে YouTube নির্ধারিত টপিক অনুযায়ী ভিজিটদের কাছে ভিডিওটি পৌছে দেবে।
  2. নিয়মিত ভিডিও তৈরীঃ নিয়মিত নিত্য নতুন ভালমানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার Channel টির Viewer বাড়তে থাকবে। আর Viewer বাড়া মানেই হচ্ছে আপনার আয় বেড়ে যাওয়া।
  3. ভিডিও শেয়ার করাঃ ভিডিও পাবলিশ করার পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম, যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।
  4. ব্যাক লিংক তৈরীঃ আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল বা ভিডিও তৈরী করছেন এরকম অন্য জনপ্রিয় সাইটগুলিতে আপনার ভিডিওটির লিংক দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে সেখান থেকেও আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর পেয়ে যাবেন।
শেষ কথাঃ যেহেতু YouTube হচ্ছে Google কোম্পানির একটি অংশ, সুতরাং আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে বিশ্বস্ততার সাথে টাকা উপার্জন করতে পারেন। এর সব চাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনাকে কোন প্রকার Domain ও Hosting কোনটাই কিনতে হচ্ছে না। তাছাড়া YouTube এর মাধ্যমে খুব সহজেই Google AdSense অনুমোদন পাওয়া যায়। কাজেই আমার মনেহয় এটিই হচ্ছে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ, ফ্রি এবং বিশ্বস্ত একটি উপায়।

রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৬

কম্পিউটার তথ্য হেফাজতে আমাদের করণীয়

কম্পিউটার তথ্য হেফাজতে আমাদের করণীয়

বর্তমান সময়ে আমরা প্রত্যেকেই কোননা কোনোভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করে আসছি। তাই আমাদের প্রত্যেক ব্যবহারকারীরই উচিত কম্পিউটারের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা করা। কিছু নিয়ম মেনেই সম্ভব তথ্য চুরি রোধ করা যেমনঃ ভাইরাস, ওয়ার্ম ও হ্যাকিং ইত্যাদি। এভাবেই বাড়ানো যায় কম্পিউটারের নিরাপত্তা। এক্ষেত্রে ফায়ারওয়াল এক বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবস্থা। এটি ইনকামিং এবং আউটগোয়িং ইন্টারনেট সংযোগ পর্যবেক্ষণ করে। হ্যাকারদের হুটহাট আক্রমন এবং নিজে থেকেই ছড়িয়ে পড়া ওয়ার্ম প্রতিহত করতে ফায়ারওয়াল কাজ করে।

এ ছাড়া কম্পিউটারের অনেক নিরাপ্তাও নিয়ন্ত্রণ করে। উইন্ডোজে অপারেটিং সিস্টেম Run এ গিয়ে Firewall.cpl লিখে এন্টার দিন।তাৎক্ষনিক ফায়ারওয়াল সেটিং খুলে যাবে। এর প্রয়োজন সক্রিয় করুন। অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার কম্পিউটারের নিরাপত্তার দায়িত্ব যদি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের ওপরই ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে অবশ্যই ভালো মানের একটি অ্যান্টিভাইরাস বেছে নিন। বিনা মূল্যে অনেক অ্যান্টিভাইরাস পাওয়া যায় কিন্তু সেগুলোতে নিরাপত্তার সব সুবিধা থাকে না। যেটোই ব্যবহার করু না কেন, অ্যান্টিভাইরাস সবসময় হালনাগাদ করে নিতে হবে। পাসওয়ার্ড বাছাইয়ের ক্ষেত্রে অধিকাংশ ব্যবহারকারী ই-মেইল বা ফেসবুকের পাসওয়ার্ড বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সমাধান নয়। সহজেই মনে রাখা যায়, এমন পাসওয়ার্ড সবাই ব্যবহার করতে চায়। কিন্তু আপনার কাছে যেটি মনে রাখা সহজ, সেটি হ্যাকারদের কাছে অনুমান করা তার চেয়েও সহজ।
তাই পাসওয়ার্ড বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কি-বোর্ডের বিশেষ অক্ষর (!@*&%^#) ব্যবাহার করুন। তাহলে হ্যাকার বা অন্য কেউ সহজে অনুমান করতে পারবে না। ফলে অনলাইনেও নিরাপদ থাকা যাবে। এছাড়াও ইন্টারনেটের যথাযথ ব্যবহার অনেকই করতে পারে না। না বুঝে এবং আকর্ষনীয় বিজ্ঞাপন দেখে হুটহাট তাতে ক্লিক করা থেকে বিরত তাকুন। ই-মেইলের স্প্যাম ফোল্ডারে আসা ইমেইলের লিংকে না বুঝে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকুন। এবং সতর্ক হোন কোন ধরনের সফটওয়্যার আপনি নামাতে বা ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন। আপনাকে আকর্ষণীয় ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন এবং ডলারের প্রলোভন দেখিয়ে আপনার গুরুত্বপূর্ণ অর্থ হাতিয়ে নিতে পারে। তাই আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার আগে ভেবে চিন্তে ক্লিক করুন। নয়তো এক ক্লিকেই কম্পিউটারের বিপদ ডেকে আনতে পারেন যা আপনার প্রত্যাশিত নয়।
আপনার কম্পিউটার স্লো হয়ে গেছে?

আপনার কম্পিউটার স্লো হয়ে গেছে?


১।কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‍্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে। ২।Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন।
৩।কম্পিউটারের র‍্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
৪। কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।

শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৬

ইন্টারনেট ছাড়াই পাবেন গুগল ম্যাপ

ইন্টারনেট ছাড়াই পাবেন গুগল ম্যাপ

ইন্টারনেট ছাড়াই পাবেন গুগল ম্যাপ


গুগল ম্যাপ আপনাকে হারিয়ে যেতে দেবে না। স্মার্টফোনের যুগে পথ চেনাতে গুগল ম্যাপের কোনো জুড়ি নেই। তাই দেশে বা বিদেশে কোথাও ঘুরতে গেলে প্রায় সবাই পথ চলতে এখন সহায়তা নেন এই প্রযুক্তির। কিন্তু হয়তো আপনি ঘুরতে ঘুরতে এমন কোথাও চলে গেলেন, যেখানে ইন্টারনেট সংযোগ আর কাজ করছে না! কিংবা পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যালান্স না থাকার কারণে কিনতে পারছেন না মোবাইল ডাটা।
এ রকম পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই গুগলের রয়েছে অফলাইন ম্যাপ সুবিধা। অর্থাৎ আপনি কোনো গহিন জঙ্গলে হারিয়ে যান কিংবা গাড়ি চালাতে চালাতে কোনো অচেনা পথে চলে যান, গুগল ম্যাপ ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই আপনাকে পথ চিনিয়ে দেবে।

তবে এর জন্য অবশ্য আপনাকে সর্বপ্রথম ডাউনলোড করে নিতে হবে কোনো একটি নির্দিষ্ট জায়গার ম্যাপ, যে জায়গায় আপনি ভ্রমণ করতে যাচ্ছেন। একবার ডাউনলোড করে ফেললে এর পর ইন্টারনেট সংযোগের আর কোনো প্রয়োজনই নেই। গুগল নিজে থেকেই আপনার অবস্থান এবং পথচলার নির্দেশনা জানিয়ে দেবে।
তবে একটি কথা বলে রাখা ভালো। ভাববেন না, ডাউনলোড করে ফেললে গুগল ম্যাপের সব সুবিধা আপনি পাবেন। যেমন হাঁটা, ট্রানজিট ও সাইক্লিংয়ের নির্দেশনা কিংবা ট্রাফিক আপডেটের মতো সুবিধাগুলো পাওয়া যাবে না ডাউনলোডকৃত গুগল ম্যাপ থেকে। এই ফিচারে আপনি শুধু পাবেন ড্রাইভ করার নির্দেশনা। তবে ড্রাইভিং না করলেও সমস্যা নেই, গুগল এমনিতেও আপনাকে রাস্তাঘাট প্রদর্শন এবং পথচলার নির্দেশনা দিতে থাকবে।
মনে রাখবেন, ডাউনলোডকৃত ম্যাপ মাঝেমধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যেতে পারে, কারণ গুগল সব সময় চেষ্টা করে একেবারে সঠিক ম্যাপটি প্রদর্শন করতে। তারা নিয়মিত স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ম্যাপ আপডেট করতে থাকে। তাই মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেলে পুনরায় ম্যাপ আপডেট করে নিলে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
কীভাবে ডাউনলোড করবেন অফলাইন ম্যাপ
১. প্রথমেই আপনার অ্যানড্রয়েড কিংবা আইফোনে গুগল ম্যাপের অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন প্লে-স্টোর থেকে। তবে অবশ্যই সেটি আপনার গুগল অ্যাকাউন্ট থেকে সাইন ইন করে নিন।
২. আপনি যে জায়গাটির ম্যাপ চান, তার নাম লিখে সার্চ দিন।
৩. স্ক্রিনের একদম নিচে গিয়ে খুঁজে বের করুন আপনার সার্চকৃত নামটি। সেই বারে চাপ দিন।
৪. এবার ডাউনলোড অপশনে চাপ দিন।
৫. গুগল এরপর সে এলাকার ম্যাপ আপনার সামনে মেলে ধরে জানতে চাইবে, এই জায়গার ম্যাপ আপনি ডাউনলোড করতে চান কি না।তখন  আবার ডাউনলোড অপশন চেপে নিশ্চিত করুন।
‘ডাকাতি’র শিকার পেজ ফেরত দিল ফেসবুক

‘ডাকাতি’র শিকার পেজ ফেরত দিল ফেসবুক


‘ডাকাতি’ হওয়া সেই ফেসবুক পেজ ১৯ দিন পর ফিরে পেয়েছে সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট টোয়েন্টিফোর লাইভ নিউজপেপার ডটকম। একদল দুর্বৃত্ত পেজটি কৌশলে ছিনিয়ে নিলেও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ তা ধরতে পেরে মূল প্রতিষ্ঠানকে ফেরত দয়েছে।



টোয়েন্টিফোর লাইভ নিউজপেপারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জামাল উদ্দিন জানান, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের পর সাক্ষ্য-প্রমাণ মিলিয়ে পেজটি ফিরিয়ে দিয়েছে। এ কাজে সহযোগিতার জন্য এনটিভি অনলাইনকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট টোয়েন্টিফোর লাইভ নিউজপেপার ডটকম (24livenewspaper.com)। পরের বছর ফেসবুক ফ্যান পেজ খোলে ওয়েবসাইটটি। কয়েক বছর ধরে ওই ফ্যান পেজে ৩৯ লাখের বেশি লাইক পড়ে। তবে গত ১৬ সেপ্টেম্বর সকাল থেকেই ফ্যানপেজটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরে জানা যায়, কিছু লোক একই নামে একটি ফেসবুক পেজ খুলে তা ভ্যারিফাই করেছে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ প্রকৃত ফ্যান পেজের সব লাইক ভুয়া পেজকে (www.facebook.com/24bdliivenews) দিয়েছে।  পরে আসল পেজটির লাইকগুলো হাতিয়ে নেয় ভুয়া পেজটি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভুয়া পেজেও শুরুতে আসল পেজের প্রোফাইল পিকচার, কাভার ফটো ও ওয়েবসাইটের লিংক ব্যবহার করা হয়। ভ্যারিফাই হওয়ার পর সবকিছু পরিবর্তন করা হয়। ভুয়া পেজটির ইউআরএলও দুইবার পরিবর্তন করা হয়েছে। প্রথম ইউআরএল ছিল www.facebook.com/newsbd241। পরে তা বদলে করা হয় www.facebook.com/bangladesh24live, বর্তমানে www.facebook.com/24bdliivenews। ভুয়া পেজটিতে নিজেদের পোর্টাল হিসেবে অন্তত চারটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু কোনোটিতেই সে সময় প্রবেশ করা যাচ্ছিল না।
এ ঘটনায় টোয়েন্টিফোর লাইভ নিউজপেপার কর্তৃপক্ষ ধানমণ্ডি মডেল থানায় সাধারন ডায়েরি (জিডি) করে। এনটিভি অনলাইনকে বিষয়টি জানালে যাচাই-বাছাই করে একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ করা হয়। পাশাপাশি এনটিভি অনলাইনের প্রধান খন্দকার ফকরউদ্দীন আহমেদ ও বার্তা সম্পাদক রফিকুল রঞ্জু এ বিষয়ে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগও করেন।
রফিকুল রঞ্জু বলেন, ‘অনলাইনের ক্ষেত্রে এটি ভয়াবহ অপরাধ। এই ঘটনা দেশের জন্যও একটি খারাপ উদাহরণ তৈরি করল। একটি চক্র এই ডিজিটাল ডাকাতিতে নেমেছে। সবারই উচিত বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া, সতর্ক থাকা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে চাপ দেওয়া।’
খন্দকার ফকরউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘আমরা এই ঘটনাটিকে খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি, কারণ বাংলাদেশে অনলাইন বাজারের ওপর এটি একটি বড় আঘাত। দুর্বৃত্তরা এভাবে দেশের শীর্ষ স্থানীয় অনেক প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি করে ফেলতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘অনলাইন পোর্টালগুলো এখনো পাঠকের কাছে দ্রুত পৌঁছাতে মূলত ফেসবুকের ওপরই নির্ভরশীল, সেই ফেসবুক পেজই যদি হারিয়ে যায়, তবে বলতে গেলে রাতারাতিই সেই প্রতিষ্ঠানটির পতন ঘটে।’